নারায়ণগঞ্জ প্রতিদিন.কম ঃ প্রকৃতরি বর্বিতনে আবারো এসছেে বাংলার হাসমিাখা ঋতু হমেন্ত। হমেন্তরে এই ঋতুতে কৃষকরে ঘররে দুয়ারে কাড়া নাড়তে শুরু করছেে নবান্ন উৎসব। আর সইে নবান্ন উৎসবকে বরণ করে নতিে মনোমুগ্ধকর এক বাঙালয়িানার উৎসবরে আয়োজন করলো নারায়ণগঞ্জ হাই স্কুল। সইে উৎসবকে যনে আরো মুগ্ধতায় পরপর্িূণ করে তুললনে নারায়ণগঞ্জ হাই স্কুল এন্ড কলজেরে শক্ষর্িাথীরা। একরে পর এক কৃষকরে গান ও বাংলার শষ্য শ্যামল বাহারী প্রকৃতরি কবতিার ছন্ধ্যরে তালে নবান্নরে উৎসবরে সাথে যনে নজিদেরে বলিনি করে দলিনে উপস্থতি সকলইে।
বৃহস্পতবিার সন্ধ্যায় নারায়ণগঞ্জ হাই স্কুলে অনুষ্ঠতি নবান্ন উৎসবে এমনটাই চত্রি ফুটে উঠছেলি।
নবান্ন উৎসব অনুষ্ঠানে বদ্যিালয়রে পরচিালনা র্পষদরে সভাপতি কাশমে জামালরে সভাপতত্বিে প্রধান অতথিি হসিবেে উপস্থতি ছলিনে, জলো প্রশাসক মো: আনছিুর রহমান মঞিা। বশিষে অতথিি হসিবেে উপস্থতি ছলিনে, বদ্যিালয়রে পরচিালনা পরষিদরে সদস্য ও এটিএন নউিজরে জলো প্রতনিধিি মো: আব্দুস সালাম, এড: নবী হোসনে ও নারায়ণগঞ্জ আইডয়িাল স্কুলরে প্রধান শক্ষিক মো: আনোয়ার হোসনে।
এ ছাড়াও উপস্থতি ছলিনে, বদ্যিালয়রে প্রধান শক্ষিক শ্রী কমল কান্তী সাহা, বদ্যিালয়রে পরচিালনা র্পষদরে সদস্য মো: মনোয়ার হোসনে মনা ও বদ্যিালয়রে শর্ক্ষিথীদরে অভভিাবকবৃন্দরা।
নবান্ন উৎসবে প্রধান অতথিরি বক্তব্যে জলো প্রশাসক মো: আনছিুর রহমান মঞিা বলনে, নারায়ণগঞ্জ জলো একটি শল্পি সমৃদ্ধ জলো। এই জলোয় বাংলার সংস্কৃতরি সকল অনুষ্ঠানরেই আয়োজন করা প্রয়োজন। তাহলে কোন ঋতুতে কোন ফসল ফল, কোন ঋতুতে কোন ফল হয় তা এখানকার ছলেে ময়ে’েরা জানতে ও তা অনুধাবন করতে পারব। একজন আলোকতি মানুষ ও সত্যি কাররে বাঙালি হওয়ার জন্যে এগুলো জানা প্রয়োজন।
নারায়ণগঞ্জ হাই স্কুলরে বষিয়ে তনিি বলনে, এই প্রতষ্ঠিান সকল অনুষ্ঠানই অতি আন্তরকিতার মাধ্যমে আয়োজন করে । পরপিাটি র্পূন এই অনুষ্ঠানরে দকিে তাকালইে বোঝা যায় য,সকলইে অন্তর দয়িইে এই অনুষ্ঠানরে আয়োজন করছে।
প্রতষ্ঠিানরে বষিয়ে তনিি আরো বলনে, এমন প্রতষ্ঠিান যনে অন্যান্য প্রতষ্ঠিানরে জন্যে অনুকরণীয় হয়। আমার মনে হয়, এমন আয়োজন বারবার করলে এই প্রতষ্ঠিান সকল প্রতষ্ঠিানকে নতেৃত্ব দবে।
সভাপতরি বক্তব্যে প্রতষ্ঠিানরে পরচিালনা পরষিদরে সভাপতি কাশমে জামাল বলনে, নবান্ন উৎসব আমাদরে কৃষি ভত্তিকি বাংলার সমাজরে একটি আনন্দরে উৎসব।
তনিি আরো বলনে, আমি মনে কর, এসকল অনুষ্ঠানরে মাধ্যমে সমাজ থকেে অশক্ষিা, অপসংস্কৃত, জঙ্গবিাদ ও সাম্প্রদায়ীকতা দূর হব।
দশেরে র্বতমান প্রক্ষোপট উল্লখে করে তনিি বলনে, আগে আমাদরে দশেে মানুষ খাদ্যরে অভাবে মারা যতে, কন্তিু এখনকার বাংলাদশেরে প্রক্ষোপট অনকে ভন্নি। মানুষ এখন খাদ্যরে অভাবে মারা যায় না। সরকাররে পাশাপাশি এর পছেনে সইে চাষদিরেও অবদান রয়ছে।
আলোচনা র্পবরে আগে বদ্যিালয়রে পক্ষ থকেে অনুষ্ঠানরে প্রধান অতথিি ও বশিষে অতথিদিরে মাঝে শীতরে শাল প্রদান করা হয়।
এ ছাড়াও বাংলার ঐতহ্যি পঠিা উৎসবরেও আয়োজন করা হয়।
Leave a Reply